ছাত্রজীবনকে বলা যায় জীবন গঠনের উপযুক্ত সময়। কেননা এই সময়টাতে শিক্ষার্থীরা পড়াশুনার পাশাপাশি এমনকিছু গুণ ও দক্ষতা অর্জন করে থাকে, যা সারাজীবন তাদের কাজে লাগবে। বর্তমান যুগ হলো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগ৷ কম্পিউটার ছাড়া আজকাল সবকিছু একেবারেই অচল বলা চলে৷ কী করা যায় না কম্পিউটার দিয়ে? অফিসের কাজ থেকে শুরু করে আউটসোর্সিং, স্কুলের সায়েন্স প্রোজেক্ট বানানো, বিভিন্ন ইভেন্টের ব্যানার তৈরি, কলেজের প্রেজেন্টেশনসহ অনেক কিছুই কম্পিউটারের মাধ্যমে করা সম্ভব। আর কম্পিউটারের কিছু নির্দিষ্ট স্কিল অর্জন করতে পারলে তুমি তোমার সহপাঠীদের তুলনায় এগিয়ে থাকবে কয়েকশো গুণ
মাইক্রোসফট এর লেটেস্ট উইন্ডোজ ওএস, উইন্ডোজ ১০ সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। মাইক্রোসফট এর ভাষ্যমতে উইন্ডোজ ১০ হচ্ছে তাদের তৈরি সর্বশেষ এবং সবথেকে ভালো এবং সবথেকে ফিকারপ্যাকড উইন্ডোজ ভার্সন। উইন্ডোজ ১০ রিলিজের পরে থেকে মাইক্রোসফট এই উইন্ডোজ ভার্সনকে বেজ করে অনেক ধরনের প্ল্যান প্রোগ্রাম, অনেক ধরনের ফিচার ইমপ্রুভমেন্ট আপডেট এবং আরো বিভিন্ন ধরনের প্রজেক্ট হাতে নেয়। যেমন- রিসেন্টলি মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১০ এর জন্য একটি নতুন প্রজেক্ট হাতে নেয় যেটির নাম উইন্ডোজ ১০ অন ARM। তবে উইন্ডোজ ১০ নিয়ে মাইক্রোসফট এর এটিই একমাত্র প্রজেক্ট নয়। উইন্ডোজ ১০ নিয়ে মাইক্রোসফট এর আরো একটি প্রজেক্টের নাম হচ্ছে, উইন্ডোজ ১০ এস (Windows 10 S)।
ভূমিকা: যুগে যুগে বিজ্ঞান মানুষের হাতে তুলে দিয়েছে অভাবনীয় সব আবিষ্কার। এইসব আবিষ্কার মানুষের জীবনযাত্রাকে ক্রমে সহজ থেকে সহজতর করে তুলেছে। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিস্ময়কর এবং কার্যক্ষমতাসম্পন্ন আবিষ্কার হলো কম্পিউটার। বিংশ শতাব্দীতে আবিষ্কৃত এ যন্ত্রটিকে যন্ত্রমস্তিষ্ক বলাটা অনেকাংশেই সঙ্গত। বহুমুখী ও বিচত্র কর্মদক্ষতার অধিকারী, দ্রুতগতিসম্পন্ন এই যন্ত্রটি সময়ের অপচয় নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি মানুষের কার্যক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধিতেও সহায়ক। শক্তিশালী এ যন্ত্রটির ব্যবহার অপেক্ষাকৃত সহজ, ফলে এটি অতি দ্রুত মানবজীবনের একটি অপরিহার্য অংশে পরিণত হয়েছে।
উইন্ডোজ ৮ রিলিজ পাওয়ার পর থেকেই একে নিয়ে বিশ্বব্যাপী আলোচনা সমালোচনার ঝড় ওঠে। ওঠাটাই স্বাভাবিক, কারণ উইন্ডোজ ৮ এর প্রকাশের মাধ্যমেই মুলত প্রচলিত ইউজার ইন্টারফেস থেকে টাচ বেজড ইউজার ইন্টারফেসের দিকে তাদের প্রথম পদক্ষেপটি বাড়ায়। উইন্ডোজ ৮ এর মাধ্যমেই আমরা আমাদের এতদিনের পরিচিত ফর্ম-ফ্যাক্টর গুলো যে অচিরেই টাচ বেজড ডিভাইস গুলোকে জায়গা করে দিবে তা উপলদ্ধি করতে শুরু করি।
একটি ল্যাপটপ কম্পিউটারে ডেস্কটপ কম্পিউটারের সমস্ত উপাদান এবং সকল ইনপুটগুলোকে একত্রিত করা হয়। যেখানে শুধুমাত্র একটি যন্ত্রে প্রদর্শনী, স্পিকার, কিবোর্ড এবং টাচপ্যাড বা ট্র্যাকপ্যাড থাকে। বর্তমানের বেশিরভাগ ল্যাপটপের সঙ্গেই থাকে ওয়েবক্যাম এবং মাইক্রোফোন। একটি ল্যাপটপ চালানো যায় ব্যাটারি এবং এসি এডাপ্টারের মাধ্যমে বিদ্যুতের সরাসরি সংযোগে। ল্যাপটপের মডেল, প্রকারভেদ ও উৎপাদনের উপর হার্ডওয়্যারের ভিন্নতা লক্ষ্য করা যায়।
প্রতিনিয়ত ইন্টারনেট যেভাব উন্নত হচ্ছে সেভাবেই ইম্প্রুভ হচ্ছে ইন্টারনেটের কন্টেন্টগুলো। তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন অনেক মজার মজার ইন্টারেস্টিং ওয়েবসাইট এবং অনেক অনেক কাজের ওয়েব অ্যাপস। ইন্টারনেট এ ওয়েব অ্যাপস যেগুলো পিসি সফটওয়্যারকে রিপ্লেস করে।
অ্যাডোবি ফটোশপ ( Adobe Photoshop) একটি গ্রাফিক্স সম্পাদনাকারী সফটওয়্যার। সাধারণ ভাবে সফটওয়্যারটিকে শুধুমাত্র ফটোশপ নামেই ডাকা হয়। এই সফটওয়্যারটি তৈরি করেছে অ্যাডোবি সিস্টেমস। অ্যাডোবির সবথেকে জনপ্রিয় সফটওয়্যার এটি।
কম্পিউটার ও স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহারকারীদের জন্য মূর্তিমান আতঙ্কের নাম ভাইরাস। আর সব প্রোগ্রামের মতো এক ধরনের সফটওয়্যার, যা ডিভাইসে আশ্রয় নিয়ে তথ্য ও ফাইল পরিবর্তন বা মুছে ফেলাসহ বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে ব্যবহৃত ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড ও অন্যান্য ব্যাংকিং তথ্য হ্যাকারের কাছে পাঠানোর কাজে ব্যবহৃত হয়, তাদেরই বলা হয় ভাইরাস।ি।
ছাত্রজীবনকে বলা যায় জীবন গঠনের উপযুক্ত সময়। কেননা এই সময়টাতে শিক্ষার্থীরা পড়াশুনার পাশাপাশি এমনকিছু গুণ ও দক্ষতা অর্জন করে থাকে, যা সারাজীবন তাদের কাজে লাগবে। বর্তমান যুগ হলো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগ৷ কম্পিউটার ছাড়া আজকাল সবকিছু একেবারেই অচল বলা চলে৷ কী করা যায় না কম্পিউটার দিয়ে? অফিসের কাজ থেকে শুরু করে আউটসোর্সিং, স্কুলের সায়েন্স প্রোজেক্ট বানান
কয়েক বছর ধরে চিনের কাছে পিছিয়ে থাকার পর আবারও বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির কম্পিউটারের জায়গা দখল করে নিয়েছে আমেরিকা। ডিপার্টমেন্ট অফ এনার্জি ‘সামিট’ নামের নতুন এই মেশিন উন্মোচন করে। এই সুপারকম্পিউটার বানাতে তারা কম্পিউটার নির্মাতা মার্কিন সংস্থা আইবিএম আর চিপ নির্মাতা সংস্থা এনভিডিয়া’র সঙ্গে মিলে কাজ করেছে।
LAN (Local Area Network) : লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক(Local Area Network) ,একে সংক্ষেপে ল্যান (LAN) বলা হয় । একই বিল্ডিং এর মাঝে কয়েকটি কম্পিউটার নিয়ে গঠিত নেটওয়ার্ককে বলা হয় লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (Local Area Network)
আমারা সবাই মনিটরের সাথে পরিচিত। এটি কম্পিউটারের একটি আউটপুট ডিভাইস যা ছাড়া কম্পিউটারে কাজ করা যায় না। বর্তমানে মনিটর শুধু কম্পিউটারের কাজের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। বরং অনেকেই মনিটরকে টিভি কার্ড দিয়ে টিভির বিকল্প হিসাবে ব্যাবহার করছে। আমরা সাধারনত দুই ধরনের মনিটর দেখি। ১. CRT (Cathode Ray Tube),
আজকের দিনে কম্পিউটার এমন একটি মেশিন/যন্ত্র, যাকে ছাড়া এক মুহূর্তও কল্পনা করা যায় না। আর আপনি যদি একজন কম্পিউটার গুরু হোন, তো নিঃসন্দেহে প্রতিদিন ১৫ ঘণ্টা আপনার কম্পিউটারের সাথেই কাটে। আর এতো গুরুত্বপূর্ণ এই যন্ত্রটিতে যখন
কম্পিউটার সম্পর্কিত কিছু অজানা প্রশ্ন ও উত্তর
ইন্টারনেট এর সূচনা হয়েছে কয়েকটি কম্পিউটারকে নেটওয়ার্ক কাঠামোর সাথে যুক্ত করারর মধ্য দিয়ে। কেউ তখন জানেনি যে, ইন্টারনেট আজকের মত এরকম একটি ভার্চুয়াল দুনিয়াতে রূপান্তরিত হবে। ইন্টারনেট এর মত বিশাল এই ফিজিক্যাল এবং
বর্তমান জীবন একান্তভাবেই বিজ্ঞাননির্ভর। বিজ্ঞানের আবিষ্কার ও উদ্ভাবন জীবনের প্রতিক্ষেত্রেই মানুষের নানা প্রয়োজন মেটাচ্ছে। কেবল তাই নয়, বিজ্ঞান মানুষের দৃষ্টিভাঙ্গিতেও আমূল পরিবর্তন এনেছে। বিজ্ঞান শুধু মানুষের দৈনন্দিন জীবনকেই সমৃদ্ধ করে নি, তার চিন্তাজগৎকেও প্রভাবিত করেছে। উন্নতির দিকে নিয়ে গেছে
আজকের কম্পিউটার একটি আধুনিক ইলেকট্রনিক যন্ত্র। কম্পিউটার Computer শব্দটি ইংরেজি Compute শব্দথেকে এসেছে। Compute শব্দের অর্থ গণনা করা আর Computer শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্র। পূর্বে কম্পিউটার দিয়ে শুধু হিসাব-নিকাশের কাজ করা হতো।
সুভাষচন্দ্র বসু ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি, বর্তমান ওড়িশা রাজ্যের কটক শহরে (ওড়িয়া বাজার) জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন জানকীনাথ বসু ও প্রভাবতী দেবীর চোদ্দো সন্তানের মধ্যে নবম। ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত সুভাষচন্দ্র কটকের একটি ইংরেজি স্কুলে পড়াশোনা করেন ।বর্তমানে এই স্কুলের নাম স্টিওয়ার্ট স্কুল। এরপর তাঁকে ভর্তি করা হয় কটকের র্যাভেনশ কলেজিয়েট স্কুলে। ১৯১১ সালে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় কলকাতা থেকে প্রথম স্থান অধিকার করেন।